
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
মনিরামপুর উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মোতাহারুল ইসলাম রিয়াদ বহিষ্কারের পর উপজেলা যুবদল হয়ে পড়েছে নেতৃত্ব শূন্য। কমিটি নিয়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা। গ্রামের চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সব জায়গায় চুল চেরা বিশ্লেষণ। কে হতে পারে আগামীতে মনিরামপুর উপজেলা যুবদলের সভাপতি। তৃণমূল পর্যায়ে নেতা কর্মীদের সাথে কথা বলে জানা যায় মুক্তার হোসেন একজন ত্যাগী যুবনেতা। তিনি মনিরামপুর থানা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট শহীদ মোহাম্মদ ইকবাল হোসেনের অনুসারী তার নেতৃত্বে দীর্ঘদিন যাবৎ মনিরামপুর উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।তিনি ১৯৯২ সালে সপ্তম শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমানের আদর্শকে লালন করে রাজনীতিতে আসে গত ১৭ বছরে ফ্যাসিস্ট হাচিনার রোষানলে বিভিন্ন হামলা,মামলার স্বীকার হয়েও এখনও রাজপথে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন।
গত ১৬ বছর ধরে জনাব তারেক রহমানের নির্দেশ অনুসারে দলকে সুসংগঠিত করার জন্য নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।তিনি ২৮ বছর ছাত্র রাজনীতির করেছেন ছাত্র রাজনীতির করা কালীন সময়ে থানা ও পৌর ছাত্রদলের সভাপতি সহ বিভিন্ন পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন।গত ৪ বছর তিনি মনিরামপুর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক হিসেবে দায়িত্বরত আছেন। যুবদল নেতা জনাব মুক্তার হোসেন জেলা যুবদলের সভাপতি ও সেক্রেটারির নির্দেশ অনুসারে ফ্যাসিষ্ট হাসিনার হঠাও যুগৎপত আন্দোলনে মনিরামপুর যুবদলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। ব্যাক্তিগত ভাবে তার নামে রয়েছেন ডজন খানেক মামলা এবং গত ১৬ বছর হামলা,মামলা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন অসংখ্যবার। ১৯৯৬ সালে হাসিনা হঠাও আন্দোলনে মনিরামপুরে ইতিহাসে সব থেকে জঘন্যতম জন নিরাপত্তা কালো আইনের মামলায় একটানা ৭ মাস জেল খেটেছেন তারপরও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ থেকে তাকে বিচ্যুত করা যায়নি।তৃনমুল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা তাকে একজন ক্লিন ইমেজের যুবনেতা হিসেবে চিনেন।
উল্লেখ্য মনিরামপুর উপজেলা যুবদলের কমিটি নিয়ে তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উচ্ছাস লক্ষ্য করা যায়।